সঠিক জেলার সেরা আম

মান বিবেচনায় আম বাছাইকরণ

ভেজালমুক্ত আম

ক্যাশ অন ডেলিভারি

ঢাকনা বিশিষ্ট প্রিমিয়াম ক্যারেট

পাচ্ছেন ইউজার ম্যানুয়াল বুক

নষ্ট আম পেলে ক্ষতিপূরণ

অথেনটিক এবং বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান

সঠিক জেলার
সেরা আম

মান বিবেচনায়
আম বাছাইকরণ

ভেজালমুক্ত
আম

ঢাকনা বিশিষ্ট
প্রিমিয়াম ক্যারেট

পাচ্ছেন ইউজার
ম্যানুয়াল বুক

নষ্ট আম পেলে
ক্ষতিপূরণ

নষ্ট আম পেলে
ক্ষতিপূরণ

কেনো MANGORAJ থেকেই আম নিবেন?

পণ্যের ব্যাপারে গোপনীয়তার আশ্রয়, আর নয়

অনলাইনে আম কিনতে গেলেই ১০০% কেমিক্যালমুক্ত, সরাসরি বাগান থেকে প্রদত্ত যে গালগল্প শোনা যায় তা থেকে বের হয়ে ক্রেতাদের সঠিক তথ্য দেয়াই আমাদের মৌলিক ভিত্তি। এই পেইজটি সম্পূর্ণভাবে পড়ে দেখলে বুঝবেন আমের ব্যাপারে যতোটুকু সম্ভব ভালো-মন্দ সকল ব্যাপার গুলো আমরা তুলে আনার চেষ্টা করেছি। যেনো একজন ক্রেতা সরাসরি আম কিনতে গেলে বিক্রেতাকে যা যা জিজ্ঞেস করতে পারেন তা নিয়েই সব কিছু সাজানো।

সঠিক জেলা থেকে সেরা আমটি নির্বাচন

কোনো একটি জাতের আম যে জেলারটি সবচেয়ে বেশী কোয়ালিটিফুল, আমরা সে জেলা থেকেই উক্ত জাতের আমটিকে সরবরাহ করার চেষ্টা করি। ধরুণ রাজশাহীর গোপালভোগ আম সবেচেয়ে ভালো। তাই গোপালভোগ আম সরবরাহের ক্ষেত্রে আমরা সবসময় রাজশাহীকেই পছন্দ করবো। ঠিক সেভাবে খিরসাপাতের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ , হাড়িভাঙ্গার জন্য রংপুর ইত্যাদি।

মান বিবেচনায় আম বাছাইকরণ

চাষীদের হাত থেকে আমগুলো আমাদের প্যাকেজিং হাউজে আসার পর দেখা যায় সেখানে নানান সাইজের নানান কোয়ালিটির আম চলে আসে। অতঃপর সেখান থেকে তুলনামূলক সেরা আমগুলো বাছাই করে প্যাকেজিং এর জন্য প্রস্তুত করা হয়।

ঢাকনাবিশিষ্ট ক্যারেটে প্রিমিয়াম প্যাকেজিং

প্যাকেজিং-এ আমরা ব্যাবহার করি অত্যন্ত শক্ত-পোক্ত একটি ক্যারেট। এরপর আমগুলোকে থরে থরে সাজানোর ফাঁকে WATER RECEPTOR PAPER ব্যাবহার করা হয়, যেনো আম থেকে বের হওয়া পানি কোনো ক্ষতির কারণ না হয়। পরিশেষে, সবার উপরে আরো অতিরিক্ত কাটিং পেপার বিছিয়ে একটি মজবুত ঢাকনা দিয়ে ক্যারেটটি তার দিয়ে সেলাই করে দেয়া হয়। ফলে কুরিয়ারে আম চুরি হওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।

আমের আবার ইউজার ম্যানুয়াল বুক?

জ্বী, একদম সঠিক। আমরা সবাই আম খেতে অনেক পছন্দ করলেও আম সম্পর্কে খুব একটা ধারণা রাখিনা। ফলে প্রায়শই আমাদের অসাধু ব্যাবসায়ীদের খপ্পরে পড়তে হয়। আর এই সমস্যা দূরীকরণে আমরা দিচ্ছি একটি ১৪ পৃষ্ঠার ইউজার ম্যানুয়াল বুক। ক্যারেটের ঢাকনা খোলার সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন বইটি। যেখানে লিখা থাকবে- ক্ষতিকর কেমিক্যালযুক্ত আম চেনার উপায়,আম রিসিভ করার পর আম সংরক্ষণ পদ্ধতিসহ নানান তথ্য।

পঁচা কিংবা নষ্ট আম পেলে ৬ ঘন্টার মধ্যে ক্ষতিপূরণ

ক্যারেটের ঢাকনাটি খোলার সাথে সাথেই নষ্ট/পঁচা আম গুলো সরিয়ে ফেলুন। উক্ত নষ্ট-পঁচা আমের ছবি/ভিডিও ধারণ করুন। এরপর আমাদের ফেসবুক পেইজে যোগাযোগ করুন। পেইজে জানানোর ৬ ঘন্টার মধ্যে ক্ষতিপূরণ দিতে সক্ষম হবো ইনশা-আল্লাহ। ফেসবুক পেইজ ভিজিটের জন্য এই ওয়েবসাইটের একদম নিচে "ফেসবুক আইকনটিতে" ক্লিক করুন।

আপনাদের আমে কোনো ভেজাল মেশানো হয়না তা কীভাবে বুঝবো?

বিষমুক্ত পরিপক্ক আমের প্রথম এবং প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো আমের গায়ে দাগ থাকবেই। অর্থাৎ আমগুলো ব্যাহ্যিকভাবে সুন্দর না হলেও আমটি খেতে হবে অত্যন্ত সুস্বাদু এবং ঘ্রাণে সুগন্ধিময়। ঠিক সেভাবেই আমাদের আম গুলো হাতে পাওয়ার পর আমগুলোকে খুব একটা সুদর্শন-রূপে পাবেন না। তাছাড়া আমগুলো পাকার কিছুদিন পর থেকে পঁচন ধরতে শুরু করবে। যা কিনা বিষমুক্ত আমের আরেকটি উদাহরণ। নিচে এ-সম্পর্কে আরো বিস্তারিত বর্ণনা করা হলো-

ভেজালযুক্ত আম চেনার উপায়

ভেজালযুক্ত আমে কখনও মাছি বসে না।

সাধারণত আম গাছে থাকা অবস্থায় আমের গায়ে এক রকম সাদাটে ভাব থাকে। কিন্তু কেমিক্যালে চুবানো আম হবে ঝকঝকে সুন্দর, মোলায়েম ও দাগহীন। নির্ভেজাল পরিপক্ক আমের ত্বকে দাগ থাকবেই।

আম নাকের কাছে নিয়ে ভালো করে শুঁকে নিন। নির্ভেজাল আম পাকার পর বোটার কাছে ঘ্রাণ থাকবে। ভেজাল মিশ্রিত আম হলে কোনো গন্ধ থাকবে না কিংবা বাজে গন্ধ থাকবে।

আম মুখে দেওয়ার পর যদি দেখেন যে কোনো স্বাদ নেই কিংবা আমে টক বা মিষ্টি কোনো ভাব নেই, বুঝতে হবে সে আমে ক্ষতিকর কোনো কেমিক্যাল দেয়া আছে।

ভেজাল মিশ্রিত আম মুখে নিলেই এক ধরণের বাজে ঝাঁজ পাবেন।

নির্ভেজাল পাঁকা আমের ত্বকের রঙে ভিন্নতা থাকবে। আমের গোঁড়ার দিকে গাঢ় রঙ হবে সেটাই স্বাভাবিক। ভেজাল মেশানো আমের আগা-গোড়া সমানভাবে হলদেটে হয়ে যায়, কখনো কখনো বেশি দেওয়া হলে সাদাটেও হয়ে যায়।

বৈশিষ্ট্য গুলো আমাদের পাঠানো আমের সাথে ম্যাচ করালেই বুঝতে পারবেন নির্ভেজাল ও অথেনটিক
আমের ব্যাপারে আমরা কতোটা সংকল্পবদ্ধ

Scroll to Top