আমাদের খেজুর তৈরীর প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখতে ভিডিওতে ক্লিক করুন
খেজুরের আসল গুড় কীভাবে চিনবেন?
- আসল গুড়ের রং হবে গাঢ় বাদামি। গুড়ের রং যদি হয় হলুদ, তাহলেই বুঝবেন গুড়ে ভেজাল আছে।
- খাঁটি গুড়ের অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তার মনমাতানো ঘ্রাণ। এই গুড় নাকে নিলেই বুঝে যাবেন, জীবনে গুড় নামক যা খেয়েছেন তা আর এর মধ্যে কতটা পার্থক্য।
- খাঁটি পাটালি গুড় আস্তে করে চাপ দিলে খুব সহজেই ভেঙ্গে ফেলা যাবে। যদি ভাঙ্গা না যায়, শক্ত প্রকৃতির হয় তবে গুড়ে ভেজাল থাকতে পারে।
- খাঁটি গুড়কে চুলার ওপর অল্প তাপ দিলেই গলে যায়, নকল গুড় ততোটা সহজে গলতে চায় না।
- গুড় খেতে গেলে যদি মুখে কচকচ শব্দ হয়, তবে বুঝতে হবে চিনি মেশানো আছে । আসল গুড় মুখে নিলেই গলে যায়।
- আসল পাটালি গুড়ের ভেতরটা একদম শুকনো না হয়ে কিছুটা রসালো ভাব থাকবে।
ক্রেতাদের কমন কিছু প্রশ্ন
আপনারা কোন জেলা থেকে গুড় উৎপাদন করেন?
কোন ধরনের কেমিক্যাল রঙ ও ক্ষতিকর হাইড্রোজ মুক্ত তৈরি গুড়। ধুলাবালিমুক্ত, ফয়েল পেপারে আবৃত করে পন্য প্যাকেট জাত করা হয়।
১ কেজি ফুয়েল পাটালির প্যাকেটে ওজনের কমবেশি হয় কিনা?
কোন ধরনের কেমিক্যাল রঙ ও ক্ষতিকর হাইড্রোজ মুক্ত তৈরি গুড়। ধুলাবালিমুক্ত, ফয়েল পেপারে আবৃত করে পন্য প্যাকেট জাত করা হয়।
আপনাদের গুড়ে চিনি বা ভেজাল নেই তা কী করে বুঝবো?
কোন ধরনের কেমিক্যাল রঙ ও ক্ষতিকর হাইড্রোজ মুক্ত তৈরি গুড়। ধুলাবালিমুক্ত, ফয়েল পেপারে আবৃত করে পন্য প্যাকেট জাত করা হয়।
জিরান রস মানে কী?
কোন ধরনের কেমিক্যাল রঙ ও ক্ষতিকর হাইড্রোজ মুক্ত তৈরি গুড়। ধুলাবালিমুক্ত, ফয়েল পেপারে আবৃত করে পন্য প্যাকেট জাত করা হয়।
আপনাদের গুড় তৈরীর সম্পূর্ণ রেসিপি সম্পর্কে জানতে চাই।
কোন ধরনের কেমিক্যাল রঙ ও ক্ষতিকর হাইড্রোজ মুক্ত তৈরি গুড়। ধুলাবালিমুক্ত, ফয়েল পেপারে আবৃত করে পন্য প্যাকেট জাত করা হয়।
আপনাদের কমন কিছু প্রশ্ন
গুড়ে চিনি/হাইড্রোস আছে কী?
fvvvvvv
গুড়ে চিনি/হাইড্রোস আছে কী?
fvvvvvv
গুড়ে চিনি/হাইড্রোস আছে কী?
fvvvvvv
গুড়ে চিনি/হাইড্রোস আছে কী?
fvvvvvv
কেনো MANGORAJ থেকেই গুড় নিবেন?
পণ্যের ব্যাপারে গোপনীয়তার আশ্রয়, আর নয়
অনলাইনে আম কিনতে গেলেই ১০০% কেমিক্যালমুক্ত, সরাসরি বাগান থেকে প্রদত্ত যে গালগল্প শোনা যায় তা থেকে বের হয়ে ক্রেতাদের সঠিক তথ্য দেয়াই আমাদের মৌলিক ভিত্তি। এই পেইজটি সম্পূর্ণভাবে পড়ে দেখলে বুঝবেন আমের ব্যাপারে যতোটুকু সম্ভব ভালো-মন্দ সকল ব্যাপার গুলো আমরা তুলে আনার চেষ্টা করেছি। যেনো একজন ক্রেতা সরাসরি আম কিনতে গেলে বিক্রেতাকে যা যা জিজ্ঞেস করতে পারেন তা নিয়েই সব কিছু সাজানো।
সঠিক জেলা থেকে সেরা আমটি নির্বাচন
কোনো একটি জাতের আম যে জেলারটি সবচেয়ে বেশী কোয়ালিটিফুল, আমরা সে জেলা থেকেই উক্ত জাতের আমটিকে সরবরাহ করার চেষ্টা করি। ধরুণ রাজশাহীর গোপালভোগ আম সবেচেয়ে ভালো। তাই গোপালভোগ আম সরবরাহের ক্ষেত্রে আমরা সবসময় রাজশাহীকেই পছন্দ করবো। ঠিক সেভাবে খিরসাপাতের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ , হাড়িভাঙ্গার জন্য রংপুর ইত্যাদি।
মান বিবেচনায় আম বাছাইকরণ
চাষীদের হাত থেকে আমগুলো আমাদের প্যাকেজিং হাউজে আসার পর দেখা যায় সেখানে নানান সাইজের নানান কোয়ালিটির আম চলে আসে। অতঃপর সেখান থেকে তুলনামূলক সেরা আমগুলো বাছাই করে প্যাকেজিং এর জন্য প্রস্তুত করা হয়।
ঢাকনাবিশিষ্ট ক্যারেটে প্রিমিয়াম প্যাকেজিং
প্যাকেজিং-এ আমরা ব্যাবহার করি অত্যন্ত শক্ত-পোক্ত একটি ক্যারেট। এরপর আমগুলোকে থরে থরে সাজানোর ফাঁকে WATER RECEPTOR PAPER ব্যাবহার করা হয়, যেনো আম থেকে বের হওয়া পানি কোনো ক্ষতির কারণ না হয়। পরিশেষে, সবার উপরে আরো অতিরিক্ত কাটিং পেপার বিছিয়ে একটি মজবুত ঢাকনা দিয়ে ক্যারেটটি তার দিয়ে সেলাই করে দেয়া হয়। ফলে কুরিয়ারে আম চুরি হওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।
পঁচা কিংবা নষ্ট আম পেলে ৬ ঘন্টার মধ্যে ক্ষতিপূরণ
ক্যারেটের ঢাকনাটি খোলার সাথে সাথেই নষ্ট/পঁচা আম গুলো সরিয়ে ফেলুন। উক্ত নষ্ট-পঁচা আমের ছবি/ভিডিও ধারণ করুন। এরপর আমাদের ফেসবুক পেইজে যোগাযোগ করুন। পেইজে জানানোর ৬ ঘন্টার মধ্যে ক্ষতিপূরণ দিতে সক্ষম হবো ইনশা-আল্লাহ। ফেসবুক পেইজ ভিজিটের জন্য এই ওয়েবসাইটের একদম নিচে "ফেসবুক আইকনটিতে" ক্লিক করুন।