“পণ্যের গোপনীয়তার ব্যাপারে ইসলামে কঠোর বিধি-নিষেধ রয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি সম্ভাব্য সকল ভালো-মন্দ দিক তুলে ধরতে। এরপরও যদি এমন কোনো বিষয় থেকে থাকে যা আমরা প্রকাশ করতে পারিনি, সেজন্য আপনাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ এবং ক্ষমার আহবান জানাচ্ছি”

ফ্রুটব্যাগ আম্রপালি-চাঁপাইনবাবগঞ্জ

Category:
  • ফ্রুটব্যাগ করা আম অধিক স্বাস্থ্যসম্মত। আমগুলো দেখতে হবে ফ্রেশ, পোকামাকড়হীন ও ছত্রাকমুক্ত।
  • কোয়ালিটি ধরে রাখতে ফ্রুটব্যাগ আম্রপালি আম শুধুমাত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পাঠানো হবে
  • এই জাতের আম রসালো ও অত্যন্ত কড়া মিষ্টি হয়ে থাকে। তবে ফ্রুট ব্যাগিংকরা আমের স্বাদ, স্বাভাবিক আমের চেয়ে কিছুটা কম হয় বলে শুনা যায়। যদিও এই পার্থক্য এতোটাই সামান্য যে মাঝে মাঝে তা অনুধাবনও করা যায় না।
  • আমগুলো প্লাস্টিকের ঢাকনাবিশিষ্ট ক্যারেটে প্যাক করা হবে,ফলে কুরিয়ারে পরিবহনের সময় আম চুরি হওয়ার চান্স খুবি কম
  • ৫-৬ টি আমে ১ কেজি হবে (আমটির জাত মাঝারি সাইজের)
  • আপনার জানা উচিত যে, গাছ থেকে পাড়ার পর আমের গা থেকে ধীরে-ধীরে পানি বের হয়। যার ফলে আমগুলো আপনার হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত সময়ে নিজ থেকে কিছুটা ওজন হারাবে
  • পরিশেষে বলতে পারি, যারা এখনো চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম্রপালি টেস্ট করেন নি তাদের একবার হলেও এই আম টেস্ট করা উচিৎ

কুরিয়ার খরচ,প্যাকিং খরচসহ যাবতীয় খরচ বিবেচনায় নিয়ে মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে**
(অতিরিক্ত আর কোনো চার্জ নেই)

Quantity

দাম কিছুটা বেশী হলেও যারা বাছাই করা ভালো মানের মিষ্টি জাতের আমটি পরিবারের মুখে তুলে দিতে চান তাদের জন্যই কাজ করছে Mangoraj*

সঠিক জেলার সেরা আম

মান বিবেচনায় আম বাছাইকরণ

ভেজালমুক্ত আম

ক্যাশ অন ডেলিভারি

ঢাকনা বিশিষ্ট প্রিমিয়াম ক্যারেট

পাচ্ছেন ইউজার ম্যানুয়াল বুক

পোকাযুক্ত আম পেলে ক্ষতিপূরণ

অথেনটিক এবং বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান

সঠিক জেলার
সেরা আম

মান বিবেচনায়
আম বাছাইকরণ

ভেজালমুক্ত
আম

ঢাকনা বিশিষ্ট
প্রিমিয়াম ক্যারেট

পাচ্ছেন ইউজার
ম্যানুয়াল বুক

পোকাযুক্ত
আম পেলে
ক্ষতিপূরণ



আসল ফ্রুটব্যাগিং আম চেনার উপায়সহ বিস্তারিত তথ্য নিচে বর্ণনা করা হলো-

১। ফ্রুটব্যাগিং আম- আমগুলো গাছে থাকা অবস্থায় নির্দিষ্ট সময় পর বিশেষ ধরনের ব্যাগ দিয়ে আমকে ঢেকে ফেলা হয়। ব্যাগিং করার পর থেকে আম সংগ্রহ করার আগ পর্যন্ত ব্যাগটি গাছেই আমের সাথে লাগানো থাকে। 

২। সাধারণ আম চাষের সময় প্রায় ১২-১৫ বার বালাইনাশকের প্রয়োজন পড়লেও, ফ্রুট ব্যাগিং করা আমে বালাইনাশক দেয়া হয় মাত্র ৩-৪ বার। যার ফলে এই আম সাধারণ আমের চেয়ে অনেকগুন স্বাস্থ্যসম্মত হয়ে থাকে।

৩। বিদেশে আম রপ্তানির ক্ষেত্রে আমকে অবশ্যই ফ্রুট ব্যাগিং হতে হয়। অন্যথায় GAP সার্টিফিকেট দেয়া হয় না।

৪। এই পদ্ধতিতে আম চাষ করলে আমে কোনো পোকা থাকে না। তাছাড়া ছত্রাকজনিত রোগ থেকে আমকে রক্ষা করে ফ্রুট ব্যাগিং

৫। আমের গায়ে স্পট বা দাগ পড়ে না। আমের রঙ খুবই উজ্জ্বল হয় ও দেখতেও অনেক সুন্দর লাগে।

৬। ব্যাগিং করা আম অধিক সাস্থ্যসম্মত হলেও আমগুলো দীর্ঘদিন সরাসরি সূর্যালোক থেকে দূরে থাকার কারণে স্বাভাবিক আমের তুলনায় এই আম সামান্য পরিমানে স্বাদ হ্রাস পায় বলে তথ্য পাওয়া গেছে। যদিও এই পার্থক্য অতি সামান্য। মাঝে মাঝে এই পার্থক্য অনুধাবনও করা যায় না।

সর্বোপরি, ব্যাগিং করা আম বিষমুক্ত, রোগ-পোকা এবং ছত্রাকমুক্ত হয়ে থাকে। তাছাড়া দেখতে আকর্ষণীয় হওয়ার কারণে বিদেশের বাজারে এই আমের চাহিদা ব্যাপক

কেনো MANGORAJ থেকেই আম নিবেন?

পণ্যের ব্যাপারে গোপনীয়তার আশ্রয়, আর নয়

অনলাইনে আম কিনতে গেলেই ১০০% কেমিক্যালমুক্ত, সরাসরি বাগান থেকে প্রদত্ত যে গালগল্প শোনা যায় তা থেকে বের হয়ে ক্রেতাদের সঠিক তথ্য দেয়াই আমাদের মৌলিক ভিত্তি। এই পেইজটি সম্পূর্ণভাবে পড়ে দেখলে বুঝবেন আমের ব্যাপারে যতোটুকু সম্ভব ভালো-মন্দ সকল ব্যাপার গুলো আমরা তুলে আনার চেষ্টা করেছি। যেনো একজন ক্রেতা সরাসরি আম কিনতে গেলে বিক্রেতাকে যা যা জিজ্ঞেস করতে পারেন তা নিয়েই সব কিছু সাজানো।

সঠিক জেলা থেকে সেরা আমটি নির্বাচন

কোনো একটি জাতের আম যে জেলারটি সবচেয়ে বেশী কোয়ালিটিফুল, আমরা সে জেলা থেকেই উক্ত জাতের আমটিকে সরবরাহ করার চেষ্টা করি। ধরুণ রাজশাহীর গোপালভোগ আম সবেচেয়ে ভালো। তাই গোপালভোগ আম সরবরাহের ক্ষেত্রে আমরা সবসময় রাজশাহীকেই পছন্দ করবো। ঠিক সেভাবে খিরসাপাতের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ , হাড়িভাঙ্গার জন্য রংপুর ইত্যাদি।

মান বিবেচনায় আম বাছাইকরণ

চাষীদের হাত থেকে আমগুলো আমাদের প্যাকেজিং হাউজে আসার পর দেখা যায় সেখানে নানান সাইজের নানান কোয়ালিটির আম চলে আসে। অতঃপর সেখান থেকে তুলনামূলক সেরা আমগুলো বাছাই করে প্যাকেজিং এর জন্য প্রস্তুত করা হয়।

ঢাকনাবিশিষ্ট ক্যারেটে প্রিমিয়াম প্যাকেজিং

প্যাকেজিং-এ আমরা ব্যাবহার করি অত্যন্ত শক্ত-পোক্ত একটি ক্যারেট। এরপর আমগুলোকে থরে থরে সাজানোর ফাঁকে WATER RECEPTOR PAPER ব্যাবহার করা হয়, যেনো আম থেকে বের হওয়া পানি কোনো ক্ষতির কারণ না হয়। পরিশেষে, সবার উপরে আরো অতিরিক্ত কাটিং পেপার বিছিয়ে একটি মজবুত ঢাকনা দিয়ে ক্যারেটটি তার দিয়ে সেলাই করে দেয়া হয়। ফলে কুরিয়ারে আম চুরি হওয়ার সম্ভাবনা খুবি কম।

আমের আবার ইউজার ম্যানুয়াল বুক?

জ্বী, একদম সঠিক। আমরা সবাই আম খেতে অনেক পছন্দ করলেও আম সম্পর্কে খুব একটা ধারণা রাখিনা। ফলে প্রায়শই আমাদের অসাধু ব্যাবসায়ীদের খপ্পরে পড়তে হয়। আর এই সমস্যা দূরীকরণে আমরা দিচ্ছি একটি ১৪ পৃষ্ঠার ইউজার ম্যানুয়াল বুক। ক্যারেটের ঢাকনা খোলার সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন বইটি। যেখানে লিখা থাকবে- ক্ষতিকর কেমিক্যালযুক্ত আম চেনার উপায়,আম রিসিভ করার পর আম সংরক্ষণ পদ্ধতিসহ নানান তথ্য।

পোকাযুক্ত কিংবা নষ্ট আম পেলে ৬ ঘন্টার মধ্যে ক্ষতিপূরণ

ক্যারেটের ঢাকনাটি খোলার সাথে সাথেই নষ্ট/পঁচা আম গুলো সরিয়ে ফেলুন। উক্ত নষ্ট-পঁচা আমের ছবি/ভিডিও ধারণ করুন। এরপর আমাদের ফেসবুক পেইজে যোগাযোগ করুন। পেইজে জানানোর ৬ ঘন্টার মধ্যে ক্ষতিপূরণ দিতে সক্ষম হবো ইনশা-আল্লাহ। ফেসবুক পেইজ ভিজিটের জন্য এই ওয়েবসাইটের একদম নিচে "ফেসবুক আইকনটিতে" ক্লিক করুন।

আপনাদের আমে কোনো ভেজাল মেশানো হয়না তা কীভাবে বুঝবো?

বিষমুক্ত পরিপক্ক আমের প্রথম এবং প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো আমের গায়ে দাগ থাকবেই। অর্থাৎ আমগুলো ব্যাহ্যিকভাবে সুন্দর না হলেও আমটি খেতে হবে অত্যন্ত সুস্বাদু এবং ঘ্রাণে সুগন্ধিময়। ঠিক সেভাবেই আমাদের আম গুলো হাতে পাওয়ার পর আমগুলোকে খুব একটা সুদর্শন-রূপে পাবেন না (তবে ফ্রুট ব্যাগিং আমের কথা ভিন্ন। এধরণের আম এক্সপোর্ট কোয়ালিটির হয়। আমগুলো যেমন ভেজালমুক্ত তেমনি দেখতেও সুন্দর)। তাছাড়া আমগুলো পাকার কিছুদিন পর থেকে পঁচন ধরতে শুরু করবে। যা কিনা বিষমুক্ত আমের আরেকটি উদাহরণ। নিচে এ-সম্পর্কে আরো বিস্তারিত বর্ণনা করা হলো-

নির্ভেজাল আম চেনার উপায়

ভেজালযুক্ত আমে কখনও মাছি বসে না।

সাধারণত আম গাছে থাকা অবস্থায় আমের গায়ে এক রকম সাদাটে ভাব থাকে। কিন্তু কেমিক্যালে চুবানো আম হবে ঝকঝকে সুন্দর, মোলায়েম ও দাগহীন। নির্ভেজাল পরিপক্ক আমের ত্বকে দাগ থাকবেই (তবে ফ্রুট ব্যাগিং আমের কথা ভিন্ন। এধরণের আম এক্সপোর্ট কোয়ালিটির হয়। আমগুলো যেমন ভেজালমুক্ত তেমনি দেখতেও সুন্দর)

আম নাকের কাছে নিয়ে ভালো করে শুঁকে নিন। নির্ভেজাল আম পাকার পর বোটার কাছে ঘ্রাণ থাকবে। ভেজাল মিশ্রিত আম হলে কোনো গন্ধ থাকবে না কিংবা বাজে গন্ধ থাকবে।

আম মুখে দেওয়ার পর যদি দেখেন যে কোনো স্বাদ নেই কিংবা আমে টক বা মিষ্টি কোনো ভাব নেই, বুঝতে হবে সে আমে ক্ষতিকর কোনো কেমিক্যাল দেয়া আছে।

ভেজাল মিশ্রিত আম মুখে নিলেই এক ধরণের বাজে ঝাঁজ পাবেন।

নির্ভেজাল পাঁকা আমের ত্বকের রঙে ভিন্নতা থাকবে। আমের গোঁড়ার দিকে গাঢ় রঙ হবে সেটাই স্বাভাবিক। ভেজাল মেশানো আমের আগা-গোড়া সমানভাবে হলদেটে হয়ে যায়, কখনো কখনো বেশি দেওয়া হলে সাদাটেও হয়ে যায়।

বৈশিষ্ট্য গুলো আমাদের পাঠানো আমের সাথে ম্যাচ করালেই বুঝতে পারবেন নির্ভেজাল ও অথেনটিক
আমের ব্যাপারে আমরা কতোটা সংকল্পবদ্ধ

আম সংক্রান্ত কিছু তথ্য এবং আপনাদের জিজ্ঞাসা

আম কী প্রতিদিন একটু একটু করে ওজন হারায়?

জ্বী,আপনি ঠিকি শুনেছেন। গাছ থেকে আম পাড়ার পর আমের ওজন নিজে নিজেই কমতে থাকে। এটি ঘটে আম থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বের হওয়ার কারণে। তবে চিন্তার কিছু নেই। যে আম থেকে যতো পরিমাণ পানি বের হয় সেই আমের মিষ্টতা ততো বেড়ে যায়। ঠিক একারণে আম গাছ থেকে পেড়ে কিছুদিন ঘরে রেখে পাকালে সেই আম খেতে বেশী সুস্বাদু হয়।

প্রতি ১ কেজি আম আপনার হাতে পৌঁছানো পর্যন্ত ৩০ গ্রাম থেকে সর্বোচ্চ প্রায় ১১০ গ্রাম পর্যন্ত ওজন হারাতে পারে। আসলে এই সমস্যাটি আমাদের হাতে নেই। এটি একটি নিছক প্রাকৃতিক ঘটনামাত্র। আমরা আসলে পণ্যের ব্যাপারে কোনো গোপনীয়তার আশ্রয় নিতে চাইনা । তাই আপনাদের সাথে ব্যাপারটি শেয়ার করা। বিষয়টি মাথায় রেখে নিশ্চিন্ত মনে আম অর্ডার করতে পারেন আমাদের থেকে।

আম কী ১০০% অর্গানিক হতে পারে?

এই ব্যাপারটি নিয়ে আমাদের দেশের বেশীরভাগ মানুষ বিশাল এক বিভ্রান্তিতে আছে। চলুন আজকে ব্যাপারটা ক্লিয়ার করা যাক।
মনে রাখবেন, শুধুমাত্র আপনার নিজ গ্রামের, নিজ বাড়ির পরিচর্যাহীন আম গাছটিতে ১০০ ভাগ অর্গানিক আম পাওয়া সম্ভব। এবং এজন্যই আপনার সে গাছটিতে আমের ফলন হয় অত্যন্ত কম এবং ফলগুলো থাকে পোকায় আক্রান্ত। কিন্তু চাষীরা তাদের নিজ বাগানে বাণিজ্যিকভাবে আম উৎপাদন করেন। ফলে আমের গুণগত মান রক্ষার্থে তারা বদ্ধ পরিকর। যার ফলে আম চাষের বিভিন্ন সময়ে কৃষকরা সার, গ্রোথ হরমোন,বালাইনাশক বা এযাতীয় রাসায়নিক পদার্থ বৈধ মাত্রায় ব্যাবহার করে থাকেন ৷ যা সরকার কর্তৃক অনুমোদিত । অথবা স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকর নয়। আসল সমস্যা হলো কিছু অসাধু ব্যাবসায়ী বেশী মুনাফার আশায় আম পরিপক্ক হবার আগেই বাজারজাত করার জন্য আমে ক্ষতিকর কেমিক্যাল মিশিয়ে থাকে। তাছাড়া আমের সৌন্দর্য বৃ্দ্ধি, দীর্ঘদিন আম সংরক্ষণ করার কাজেও আমে ক্ষতিকর কেমিক্যাল মেশানো হয়। যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

আমরা ঠিক এই জায়গায় আপনাদের গ্যারান্টিসহ নির্ভেজাল আম দিতে সক্ষম হবো ইনশা-আল্লাহ। আমাদের ইউজার ম্যানুয়ালটি পড়ে আম গুলোর সাথে বৈশিষ্ট্য ম্যাচ করালেই বুঝতে পারবেন আমরা এই জায়গাটাতে কতোটা নির্ভার।

আপনারা কী সরাসরি বাগান থেকে আম পাঠান?

'হ্যাঁ' আবার 'না'! এটি আসলে নির্ভর করে কিছু ফ্যাক্টরের ওপর।
সব বাগানের আমের মান সমান হয়না। যেমন কিছু বাগানের আম বড় তো কিছু বাগানের আম হয় ছোট। আবার কিছু বাগানের আম থাকে পোকায় আক্রান্ত আবার কিছু বাগানের আম তেমন আক্রান্ত নয় ইত্যাদি। সেজন্য সবদিক বিবেচনায় যদি মানসম্মত বাগান পাওয়া যায় তখন আমরা বাগান থেকে আম সরবরাহ করি। আবার কখনো চাষীদের স্থানীয় বিশাল পাইকারি বাজার থেকে আম সরবরাহ করি। কেননা এধরণের স্থানীয় বাজারে বহু চাষীদের সমাগম হয়। তখন আমাদের সোর্সিং টিম জেনে বুঝে,মান যাচাই করে আম নির্বাচন করার সুযোগ পায়। আমাদের লক্ষ্যই যেহেতু ভালো মানের আম দূর-দূরান্তের মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া, তাই এধরণের ব্যাবস্থাপনা।

“ধন্যবাদ জানাচ্ছি সকল আমচাষী ভাইদের যাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও পরিচর্যার কারণে আমরা আল্লাহর নেয়ামত ভক্ষণ করতে পারছি। আরো ধন্যবাদ জানাচ্ছি সেসকল সৎ ও নিষ্ঠাবান ব্যাবসায়ীদের যারা পণ্যের মান গোপন রাখেনা এবং ক্রেতাদের হাতে সঠিক পণ্য পৌঁছে দেয়”

Scroll to Top